bangla-hindi-english karaoke free: ঘুমের ওষুধে মৃত্যুর ঝুঁকি

মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

ঘুমের ওষুধে মৃত্যুর ঝুঁকি

ঘুম মানুষের জন্য খুবই দরকারী। সুস্থ-সবল এবং প্রানবন্ত জীবনের জন্য আপনাকে প্রতিদিন ৭-৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে। ঘুম স্বাভাবিক ভাবেই প্রাকৃতিক।কিন্তু কিছু কিছু মানুষ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ঘুমাতে পারেনা, তাই তারা নানা রকম ঘুমের ওষুধ খেয়ে থাকে।এতে করে তারা ঘুমাতে পারে। কিন্তু সম্প্রতি এক গভেষনায় উঠে এসেছে কিছু তথ্য যা কিনা ঘুমের ওষুধ সেবনকারিদের জন্য মারাক্তক দুঃসাদ। যুক্তরাষ্টে ক্যালিফোরনিয়ার একদল গভেষক দেখেছেন যে যারা  ঘুমের ওষুধ সেবন করে ঘুমায় তাদের  ক্যান্সারের ঝুঁকি যারা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ঘুমায় তাদের চেয়ে অনেক বেশি।এর কারনটা কি তা অজ্ঞাত। গভেষক তাদের গভেষনার জন্য দুটি দল বাছাই করেন। একটি দলে পেনসিলভানিয়ায় বসবাসরত প্রায় সাড়ে দশ  হাজার লোক ছিলো।এরাই সবাই বয়স্ক এবং ডাক্তারের পরামর্শে নিয়মিত ঘুমের ওষুধ  খেতেন। গভেষকরা তাদের মেডিক্যাল রিপোর্ট পর্যালোচনা করেন। আরেক দলে ছিলেন ২৩ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি যারা ঘুমের ওষুধ সেবন করেন না। তাদের মধ্যে বয়স,পরিপ্রেহ্মিত,এবং সাস্থগত ভিন্নতা ছিলো। দুটি নমুনার উপর গভেষকরা আড়াই বছর গভেষনা পরিচালনা করেন। যেসব  ঘুমের ওষুধ খাওয়ার জন্য ডাক্তাররা বেশি সাজেশন দেন তা পর্যালোচনা করা হয়।দেখা যায় উভয় গ্রুপে এসময় সার্বিক মৃত্যুর সংখ্যা অনেক কম। তবে প্রাণহানীর কারনের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে।গভেষকরা দেখতে পান, যারা প্রতি বছর ১৮ থেকে ১৩৬ ডোজ নেন তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ন্ত্রিত গ্রুপের তুনলায় ৪ দশমিক ৬ গুন বেশি।এমনকি যারা বছরে ১৮ ডোজেরও কম নেন তাদের মৃত্যুর ঝুঁকিও ৩ দশমিক ৫ গুন বেশি। গভেষকরা দেখান, কেবল যুক্তরাষ্টেই ২০১০ সালে অতিরিক্ত মৃত্যুর সংখ্যা তিন লাখ বিশ হাজার থেকে বেড়ে পাচ লাখ সাতে হাজার হয়েছে। আর এই অতিরিক্ত মৃত্যুর ঘটনার সাথে ঘুমের ওষুধের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে মনে করা হয়।তবে তাদের মৃত্যুর বিস্তারিত কারন প্রকাশ করা হয়নি।এ ব্যাপারে গভেষকদের ব্যাখা হলো  কারন বিশ্লেষন করে নয়,পরিসংখ্যান ঘেটে তারা এ তথ্য খুজে পেয়েছেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 

bangla karaoke

recent post

get this widget here

your ip

Weather Widget

technology

choose your favourite colour

flag counter