বুধবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

ফাষ্টফুড স্বাস্থের জন্য কতটা ভালো?

মানুষ তার বেঁচে থাকার প্রয়োজনে নানা রকম খাদ্য গ্রহণ করে থাকে।মানুষের খাদ্য তালিকায় প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে নানা রকম মুখরোচক খাবার। সুষম এবং স্বাস্থকর খাবারের পরিবর্তে এখন আমরা ঝুকে যাচ্ছি আধুনিক সব খাবারের দিকে। মাছে ভাতে বাঙ্গালি এখন তাদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে ফেলেছে। এই বদলে যাওয়া খাদ্যের কারনেই আমরা প্রতিনিয়ত ঝুকে পড়ছি ভিবিন্ন রোগের দিকে। যে সব মুখরোচক খাবার আমাদেরকে আকর্ষণ করে তার মধ্যে ফাষ্টফুড অন্যতম। ফাষ্টফুডের খাবার গুলোর অধিক পরিমাণ চর্বি আমাদের দেহে নানা রকম রোগের উতপাত বাড়িয়ে দেয়। এই ফাষ্টফুডের কারেন যেসব রোগের সাথে আমাদের বেশি শখ্যতা গড়ে উঠে তা হলো ডায়াবেটিকস। সারা বিশ্বে দ্রুত সংক্রমিত এই রোগ অনেকাংশেই আমাদের খাদ্যাভ্যাসের সাথে স্ংযুক্ত। অষ্ট্রেলিয়ার গভেষেক মনে করছেন, ফাষ্টফুড অধিক মাত্রায় গ্রহণ করার ফলে ডায়াবেটিকস রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। দুর্ভাগ্যবসত সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের দেশেও এই রোগের মাত্রা অনেক বেড়ে  চলেছে। আমাদের ধারনার চেয়েও বেশি হারে বেড়ে চলা এই রোগে আক্রান্ত আমদের মোট জনসংখ্যার ৬ ভাগ মানুষ। এই রোগের ফলে আপনি সাধারন মানুষের চেয়ে ৪ গুন বেশি বেশি হৃদ রোগের ঝুঁকিতে থাকবেন। আপনার সুস্বাস্থথার জন্য এসব ফাষ্টফুড জাতিয়ে খাবার পরিত্যাগ করুন। আপনার সুস্বাস্থথতা আপনার নিজের হাতে। নিজেকে ভালো রাখতে এগুলো পরিহার করুন।

বিপিএল এর প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ান হওয়ার জন্য ঢাকা গ্লাডিয়েটরস কে স্বাগতম। 

প্রোটেষ্ট ক্যান্সার ও তার প্রতিকার প্রবঃ১


মানুষ তার প্রাত্যহিক জীবনে নানা রোগার দ্বারা হ্মতিগ্রস্ত হয়। ইতিমধ্যেই নানা রোগের ওষুধ বের হয়েছে। কিছু বের হওয়ার পথে। কিছু রোগ সহজেই নির্মূল করা যায়, কিছু আবার নির্মূল করা কষ্টদায়ক হয়। যে সব রোগ নির্মূল করা কষ্টসাধ্য তার মধ্যে অন্যতম হলো ক্যান্সার।ক্যান্সার একটি মারাত্বক ব্যাধী। এই ক্যান্সারের ফলে প্রতি বছর পৃথিবী থেকে সরে যাচ্ছে অগনিত মানুষ।এই ক্যান্সারই কোন কোন হ্মেত্রে নিঃশ্বেস করে দিচ্ছে একটি পরিবার। ক্যান্সার অনেক ধরেনের হতে পারে, তার মধ্যে ত্বকের ক্যান্সার,ফুসফুসে ক্যান্সার,স্তন ক্যান্সার,প্রোটেষ্ট ক্যান্সার অন্যতম। আজকে আমি আপনার মাঝে প্রোটেষ্ট ক্যান্সার নিয়ে আলোচনা করবো। এবার আলোচনা করি কেন,কিভাবে, এই প্রোটেষ্ট ক্যান্সার হয়। প্রোটেষ্ট ক্যান্সার মুলত থাকে মুত্রথলির অগ্রপ্রান্তে । আপনি তা নাও বুঝতে পারেন। ক্যান্সার সাধারনত সংক্রমিত হয়  অতি ধীরে ধীরে, তাই আপনার পহ্মে এই রোগের উপসর্গ গুলো বুঝা সত্যিকার ভাবেই অনেক কঠিন।নিচের চিত্রের মাধ্যেমে আপনাকে দেখানো হবে প্রোটেষ্ট ক্যান্সার কোথায় হয়। চলুন তাহলে চিত্রটি দেখে নেয়া যাক-।

লহ্মনঃ
প্রতিটি রোগেরই কিছুনা কিছু লহ্মন আছে। যে লহ্মন গুলো আপনাকে রোগ ব্যাপারে আপনাকে বুঝতে সহায়তা করবে। প্রোটেষ্ট ক্যান্সার হলে সাধারনত এসব লহ্মন গুলো দেখতে পাওয়া যায়,
১,ঘন ঘন প্রস্রাব  (রাতের বেলায় বেশি)
২,প্রস্রাব শুরু এবং শেষ করতে কষ্ট হওয়া
৩,প্রস্রাবের সময় ব্যথা,বা জ্বালা পোড়া করা
৪,প্রস্রাবের সাথে  রক্ত যাওয়া

কখন প্রোটেষ্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি?
 
  প্রোটেষ্ট ক্যান্সার যেকোন বয়সেই হতে পারে। তবে সাধারনত ৫০-৭০ বয়সী মানুষেরই এই রোগ বেশি হয়ে থাকে। আর যদি বংশগত  ভাবে এই ক্যান্সার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এই সম্ভাবনা আরো প্রবল হবে। চর্বীযুক্ত খাবারই মুলত এই রোগের সব চেয়ে বড় মাধ্যম।

কি করে বুঝবো প্রোটেষ্ট ক্যান্সার আছে কিনা?
  আপনি একটি পরিহ্মার মাধ্যমে জানতে পারেন আপনার এই রোগ আছে কিনা। স্ক্রীনিং টেষ্টের মাধ্যমে আপনি জানতে পারেন আপনার এই রোগ আছে কিনা। এই টেষ্ট সাধারনত সব ধরনের প্রোটেষ্ট ক্যান্সার সনাক্ত করতে সহ্মম।

প্রোটেষ্ট ক্যন্সারের ধরনঃ
সাধারনত প্রোটেষ্ট ক্যান্সারকে চারভাগে ভাগ করা যায়-
১,প্রোটেষ্ট এর মধ্যে সীমাবদ্ব ক্যান্সার
২,প্রথম জায়গা থেকে ১ভাগ আডভান্সড লেভেল এ থাকবে এই ক্যান্সার, তবে তা প্রোটেষ্ট এর মধ্যেই সীমাবদ্ব থাকবে
৩,এই ধাবে ক্যান্সার প্রোটেষ্ট এর পাশাপাশি অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে পড়বে
৪,এই ধাপে এসে ক্যান্সার হাড় বা ফুসফুসে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
প্রোটেষ্ট ক্যান্সার হলে রোগীর বাচার আশংকা কেমন?
  এই রোগ সাধারনত ধীরে ধীরে ছড়ায়, এবং প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জনেরই তা প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়ে। যদি প্রোটেষ্ট এবং আশেপাশের টিস্যুতে ক্যান্সার থাকা অবস্থায় তা ধরা পড়ে তাহলে ১০০ ভাগ বাঁচার সম্ভাবনা আছে। যদি এর বাইরে ছড়িয়ে যায় তাহলে আপনার বাঁচার সম্ভাবনা ৩১-৩২ভাগ।


মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

ঘুমের ওষুধে মৃত্যুর ঝুঁকি

ঘুম মানুষের জন্য খুবই দরকারী। সুস্থ-সবল এবং প্রানবন্ত জীবনের জন্য আপনাকে প্রতিদিন ৭-৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে। ঘুম স্বাভাবিক ভাবেই প্রাকৃতিক।কিন্তু কিছু কিছু মানুষ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ঘুমাতে পারেনা, তাই তারা নানা রকম ঘুমের ওষুধ খেয়ে থাকে।এতে করে তারা ঘুমাতে পারে। কিন্তু সম্প্রতি এক গভেষনায় উঠে এসেছে কিছু তথ্য যা কিনা ঘুমের ওষুধ সেবনকারিদের জন্য মারাক্তক দুঃসাদ। যুক্তরাষ্টে ক্যালিফোরনিয়ার একদল গভেষক দেখেছেন যে যারা  ঘুমের ওষুধ সেবন করে ঘুমায় তাদের  ক্যান্সারের ঝুঁকি যারা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ঘুমায় তাদের চেয়ে অনেক বেশি।এর কারনটা কি তা অজ্ঞাত। গভেষক তাদের গভেষনার জন্য দুটি দল বাছাই করেন। একটি দলে পেনসিলভানিয়ায় বসবাসরত প্রায় সাড়ে দশ  হাজার লোক ছিলো।এরাই সবাই বয়স্ক এবং ডাক্তারের পরামর্শে নিয়মিত ঘুমের ওষুধ  খেতেন। গভেষকরা তাদের মেডিক্যাল রিপোর্ট পর্যালোচনা করেন। আরেক দলে ছিলেন ২৩ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি যারা ঘুমের ওষুধ সেবন করেন না। তাদের মধ্যে বয়স,পরিপ্রেহ্মিত,এবং সাস্থগত ভিন্নতা ছিলো। দুটি নমুনার উপর গভেষকরা আড়াই বছর গভেষনা পরিচালনা করেন। যেসব  ঘুমের ওষুধ খাওয়ার জন্য ডাক্তাররা বেশি সাজেশন দেন তা পর্যালোচনা করা হয়।দেখা যায় উভয় গ্রুপে এসময় সার্বিক মৃত্যুর সংখ্যা অনেক কম। তবে প্রাণহানীর কারনের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে।গভেষকরা দেখতে পান, যারা প্রতি বছর ১৮ থেকে ১৩৬ ডোজ নেন তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ন্ত্রিত গ্রুপের তুনলায় ৪ দশমিক ৬ গুন বেশি।এমনকি যারা বছরে ১৮ ডোজেরও কম নেন তাদের মৃত্যুর ঝুঁকিও ৩ দশমিক ৫ গুন বেশি। গভেষকরা দেখান, কেবল যুক্তরাষ্টেই ২০১০ সালে অতিরিক্ত মৃত্যুর সংখ্যা তিন লাখ বিশ হাজার থেকে বেড়ে পাচ লাখ সাতে হাজার হয়েছে। আর এই অতিরিক্ত মৃত্যুর ঘটনার সাথে ঘুমের ওষুধের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে মনে করা হয়।তবে তাদের মৃত্যুর বিস্তারিত কারন প্রকাশ করা হয়নি।এ ব্যাপারে গভেষকদের ব্যাখা হলো  কারন বিশ্লেষন করে নয়,পরিসংখ্যান ঘেটে তারা এ তথ্য খুজে পেয়েছেন।

দিনরাত্রির অপেহ্মা (রাজকন্যা)

এক হাজার বছর পর তোমাকে পেলাম-
তুমি জানো আকাশে তোমাকে খুজেছি মেঘের ফাঁকে ফাকে-
সমুদ্রের নোনা জলে ডুব দিয়েছিলাম,
তোমার কাছে আমার বলে দিও-
স্বপ্নে তোমাকে খোঁজেছিলাম,
একদিন নয়, একশ দিন নয় এক হাজার বছর-
আচ্ছা মানুষ বাঁচে কতদিন?
এভাবে বেঁচে থাকা যায় তোমার স্পর্শ ছাড়া,ভালোবাসা ছাড়া।
এক ঘন্টা নয়, একশ ঘন্টা নয়, এক হাজার বছর পর খুজে পেয়েছি তোমাকে,
জানো আমার দেয়াল,কলাপাতা মোড়া ছাউনি,বুনোহাঁস পুরানিক আসবাবপত্র
তোমাকে খোঁজে খোঁজে ঘুনে ধরেছে।
তারপরেও দেখা পেলাম আমার সামনে তুমি,
তোমার কথা শুনলাম-
জানো এক হাজার বছর পর আমার এখন কংকাল কথা বলে,
আমার শিরাধ্বনীতে ষ্পন্দন নেই, শিহরন নেই-
এই আমি তোমাকে তারপরেও পেলাম।
একরাত্রি নয়, এক হাজার রাত্রি নয়, হাজার বছরের দিনরাত্রির অপেহ্মা.........।।

বাজুবান্দ

 আজ আমি তোমার জন্য বাজুবান্দ করবো 
রাখি সিঁথিতে সিঁদুর দুরের ওই নহ্মত্ররাজী স্বাহ্মী
তুমি কি অনুভব করতে পারছো?
আমার অনুভুতি কতটা বিশ্বাস আমার অস্তিত্ব বিলিন তোমার স্বত্বায়।

প্রদ্বীপ

দুহাতে প্রদ্বীপ নিয়ে প্রিয়তমাসু
অজানা পথিকের বেশে
সমুদ্র তার হয়েছে মরু 
অযাচিত প্রত্যাশে।
করুনা চাইনি আকাশ তারার 
খুলেছি করুন দৃষ্টি,
আধার পথে নন্দিত সুখে 
তোমায় করতে সৃষ্টি।
রক্তচোষা দুঃখ আমার 
নষ্ট তোমার জন্য-
নিজেরে খুজে পেয়েছি হেথায় 
জীবন বড়ই অনন্য
         স্বপ্নীল

সাগর রুনির হত্যার বিচার আদো হবে কি?

মানুষ মাত্রই মরনশীল। যার প্রাণ আছে সে মরবেই। বিধাতার এই অমোঘনীতিকে আমরা কিছুতেই অস্বীকার করতে পারিনা।মানুষ যদি তার স্বাভাবিক নিয়মে মৃত্যুবরন করে তাহলে আমাদের বলার কিছু নাই, কিন্তু যে মৃত্যু একটা অমানবিক, বর্বর,আর নৃশংস ভাবে হয়েছে তাকে আমরা কিছুতেই স্বাভাবিক মৃত্যুর সাথে তুলনা করতে পারবোনা। কিছুদিন আগে আমাদের সংবাদ মাধ্যমের দুই জুটি অত্যন্ত নির্মমভাবে নিজেদের আবাসস্থলে খুন হয়েছে এটা এখন মিডিয়ার মাধ্যমে সারা দুনিয়ার মানুষই জানে। একজন সাংবাদিক জাতির বিবেক হিসেবে  তাদের খুরধার লিখনির মাধ্যমে সমাজে নানা অসংগতিকে আমাদের মাঝে তুলে ধরে। মুলত সাংবাদিকতা পেশা আছে বলেই আমরা সত্য ঘটনা গুলোকে জানতে পারি। যদি সেই সত্যবাদিতার জন্য তাদেরকে প্রান দিতে হয় তাহলে প্রশ্ন থেকে যায় কোন সভ্য সমাজে আমরা বাশ করছি? আমাদেরকে কোন অর্থে সভ্য বলা হয় জানিনা। আসলে সভ্যতা নামক সুন্দর শব্দটি আমাদের জীবন যাত্রায় একটি বিরল শব্দ হিসেবে এখন গন্য হয়ে গেছে। আমাদের দেশের রাজনীতি এখন এমন একটি পর্যায়ে চলে গেছে যে ওদের বিরুদ্ধে কিছু লিখতে গেলেই নিজেকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে হয়। কেন সাগর রুনি খুন হলেন? কারাইবা তাদেরকে খুন করলেন? কেন খুন হলেন তার জবাবটা এখন অনেকেই জানেন। এই হত্যাকান্ডের সাথে যারা জড়িত তারা সবাই বর্তমান হ্মমতাসীন আওয়ামিলীগ এর কর্মী।যখন আওয়ামিলীগ হ্মমতায় অধীষ্ঠিত তখন তাদের হাতে এ হত্যাকান্ডের বিচার কখনো আলোর মুখ দেখবেনা এটাই স্বাভাবিক। আর যদি আলোর মুখ দেখেও তার বিচার শেষ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই হ্মিন। আমরা সাগর রুনি হত্যার বিচার চাই। তাদের হত্যার বিচার হতেই হবে। 

বাংলা রেডিও

বন্ধুরা আপনি আমার রেডিওতে লগিন করে শুনুন আপনার প্রিয় গান সমুহ
আমার রেডিওতে লগিন করুন ঃ
http://swapnil.listen2myradio.com
আমাদের সাথে থাকুন আর উপভোগ করুন গান। 

কিভাবে আপনি ফ্যাক ভাইরাস বানাবেন

ভাইরাস আর পিসি একি সুত্রে গাঁথা।ভাইরাস আমাদের পিসির নানা হ্মতিসাধন করে। ভাইরাসের কারনে আমাদের কম্পিউটার মাঝে মাঝে পুরুপুরি সার্ভিস দিতে অহ্মম হয়। কিন্তু শুধু মজা করার জন্য আপনি ফ্যাকভাইরাস বানাতে পারেন। এবং এর মাধ্যমে আপনি যে কোন পিসিকে অফ করে দিতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই কি করে ফ্যাকভাইরাস বানাতে হয়। 
আপনি আপনার পিসির স্টার্ট মেনুতে লেফট ক্লিক করে "new+shortcut" সিলেক্ট করুন। তারপর লিখুন "shudown -s -t -120c তারপর এটাকে আপনি সেভ করুন "fake.bat" নামে।ব্যাস করে ফেললেন একটি ফ্যাকভাইরাস। এখন আপনি প্রপারটিজ  থেকে এর আইকন বদলে ফেলতে পারেন। তারপর এটি আপনি আপনার বন্ধুর পিসিতে মেইল করে দিন। কিছুহ্মনের মধ্যেই আপনার বন্ধুর পিসিটি বন্ধ হয় যাবে। টেনশন করবনেনা এটা তার পিসির কোন হ্মতি করবেনা।

আপনার কম্পিউটারকে ক্লিন করুন নোটপ্যাড দিয়ে

আমরা আমাদের কম্পিউটার চালাই কিন্তু কখনো কোন সমস্যায় পরিনি এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবেনা। আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে যেমন আমাদের নিজেদেরকে পরিষ্কার রাখার জন্য স্নান করতে হয় ঠিক সেভাবে আমাদের কম্পিউটারেও কাজ করতে করতে অনেক ময়লা জমে যায় যা কিনা এক সময় আমাদের প্রিয় পিসিকেই স্লো করে দিতে পারে।একটু কষ্ট করেই নিজেই যদি একটা পিসি ক্লিনার বানিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে তো কথাই নেই। আজ আমি আপনাদেরকে দেখাবো কি ভাবে নোটপ্যাড ব্যবহার করে আপনি একটি পিসি ক্লিনার বানাতে পারবেন। আর তা উইনডোজ এক্সপিতে অনায়াসে ব্যবহার করে আপনার পিসি কে রাখতে পারবেন অনেক বেশি ফাষ্ট। তো আসুন দেখে নেই কি করে পিসি ক্লিনার বানাতে হয়।
১,আপনি আপনার পিসির স্টার্ট বাটন এ রাইট ক্লিক করে অল প্রোগ্রাম সিলেক্ট থেকে আপনার নোট প্য্যড খুলুন 
তারপর নিচের সংকেত গুলো হুবহু লিখুনঃ
cd\
color 4A
echo delete all temp files
c:
cd%temp%
Rmdir/s/Q%temp%
cd c:\windows\temp
cd c:\windows prefetch
Rmdir/s/Q c:\windows\prefetch
cd%temp%
cd..
cd..
cd recent
Dell s/q\*.* 
এখন আপনি এটিকে যে কোন ফুল্ডার এ সেভ করুন "cleanpc.bat"নামে। আপনি ইচ্ছে করলে এটার আইকনও বদলে ফেলতে পারেন। এবার আপনি আপনার মাউস দিয়ে আইকন এর উপর ক্লিক করুন। এবার দেখুন আপনার পিসির সব অব্যবহৃত ফাইল ডিলিট হয়ে গেছে। 

আমাদের বাংলাদেশ

আমাদের মাতৃভুমি বাংলাদেশ। ৫২-থেকে ৭১ আমাদের বিরচিত কাব্যের মাধ্যমে আমরা ছিনিয়ে এনেছি আমাদের স্বাধীনতা। আমার ব্লগের শুরুতেই সেই সব শহীদদের প্রতি জানাই অনেক অনেক শ্রদ্বা। 
 

bangla karaoke

recent post

get this widget here

your ip

Weather Widget

technology

choose your favourite colour

flag counter