শুক্রবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১২

জেগে উঠা প্রাণ (স্বপ্নীল)


নিশি হলে ভোর চেয়ে দেখে জাগ্রত আখি
প্রাণের আলো নতুন করে কে যেন জ্বালায়ে গেছে রাখি,
কান পেতে শুনি ঢাক,ঢোল,বাঁশি
নতুন প্রভাত নতুন প্রাণ নতুন কিছু ভালোবাসি
পুরান যা ভালো সব কিছু তাক
নতুন কে করতে বরণ এসেছে পহেলা বৈশাখ।

হ্মীণ আলোর দীর্ঘশ্বাস দীর্ঘ হতাশা
চেয়ে যা পাইনি সেই সেই সব আশা,
সব ক্লান্তি,সব কষ্ট, সব বেদনা
আজকে প্রাণে এই গানে আর সেধোনা

ছুঁতে চাই আকাশের বুক এই নবীন হ্মনে
লেগেছে আনন্দ ধারা  সবার প্রাণে প্রাণে
নতুন গান,নতুন হাসি, নতুন প্রত্যাশা
তাতে যা কিছু যায় যাক-
আজ নেবো ভরি মনের মঞ্জুরি পহেলা বৈশাখ।

এসো হে বৈশাখ

সবাইকে বৈশাখের শুভেচ্ছা। একটি বছরের অবসান্তে আরেকটি নতুন প্রভাতের নবীন সূর্যের জন্য অপেহ্মা। আবহমান বাংলার প্রানোচ্ছ্বল মানুষ তাদের অন্যতম  আনন্দ উদযাপনের দিন বৈশাখের এই প্রথম দিনটি।  বাঙ্গালির সামাজিক জীবন ধারায় যে সব দিন পুরো জাতিকে একিভুত এবং নানা রংয়ে সাজিয়ে এই দিনটি তার অন্যতম। না না বর্ণের,না না ধর্মের,না না নৃগোষ্টি একি প্রানের একি চেতনাতে আনন্দ ধারায় সামিল হয় এই দিনটিতে। রমণীরা লাল পেড়ে সাদা শাড়ী, ছেলেরা পাঞ্জাবি, পা-জামা আর শিশুরা রঙ্গিন পোষাকে সজ্জিত হয়ে এই দিনটাকে বরণ করে নেয়।
এসো হে বৈশাখ এসো এসো এই গানটির মাধ্যমে বৈশাখকে বরণ করা নেয়া হয়। এ উপলহ্মে দেশ ব্যাপি হরেক রকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই দিন খাবার তালিকাতে যুক্ত হয় হরেক রকমের বাঙ্গালি খাবার। তার মধ্যে পানতা ইলিশ অন্যতম। এই দিনটিতে প্রায় সবাই পানতা ইলিশ খায়।  কবি সাহিত্যিকরা এ দিনটিকে উপলহ্ম করে কবিতা লিখেন। বিভিন্ন সংবাদ পত্র বিশেষ ক্রোড়পত্র ছাপিয়ে থাকে এই দিনটিকে উপলহ্ম করে। রবি ঠাকুর তার কবিতায় এভাবে লিখেছেনঃ
 

bangla karaoke

recent post

get this widget here

your ip

Weather Widget

technology

choose your favourite colour

flag counter