সবাইকে বৈশাখের শুভেচ্ছা। একটি বছরের অবসান্তে আরেকটি নতুন প্রভাতের নবীন সূর্যের জন্য অপেহ্মা। আবহমান বাংলার প্রানোচ্ছ্বল মানুষ তাদের অন্যতম আনন্দ উদযাপনের দিন বৈশাখের এই প্রথম দিনটি। বাঙ্গালির সামাজিক জীবন ধারায় যে সব দিন পুরো জাতিকে একিভুত এবং নানা রংয়ে সাজিয়ে এই দিনটি তার অন্যতম। না না বর্ণের,না না ধর্মের,না না নৃগোষ্টি একি প্রানের একি চেতনাতে আনন্দ ধারায় সামিল হয় এই দিনটিতে। রমণীরা লাল পেড়ে সাদা শাড়ী, ছেলেরা পাঞ্জাবি, পা-জামা আর শিশুরা রঙ্গিন পোষাকে সজ্জিত হয়ে এই দিনটাকে বরণ করে নেয়।
এসো হে বৈশাখ এসো এসো এই গানটির মাধ্যমে বৈশাখকে বরণ করা নেয়া হয়। এ উপলহ্মে দেশ ব্যাপি হরেক রকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই দিন খাবার তালিকাতে যুক্ত হয় হরেক রকমের বাঙ্গালি খাবার। তার মধ্যে পানতা ইলিশ অন্যতম। এই দিনটিতে প্রায় সবাই পানতা ইলিশ খায়। কবি সাহিত্যিকরা এ দিনটিকে উপলহ্ম করে কবিতা লিখেন। বিভিন্ন সংবাদ পত্র বিশেষ ক্রোড়পত্র ছাপিয়ে থাকে এই দিনটিকে উপলহ্ম করে। রবি ঠাকুর তার কবিতায় এভাবে লিখেছেনঃ
এসো হে বৈশাখ এসো এসো এই গানটির মাধ্যমে বৈশাখকে বরণ করা নেয়া হয়। এ উপলহ্মে দেশ ব্যাপি হরেক রকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই দিন খাবার তালিকাতে যুক্ত হয় হরেক রকমের বাঙ্গালি খাবার। তার মধ্যে পানতা ইলিশ অন্যতম। এই দিনটিতে প্রায় সবাই পানতা ইলিশ খায়। কবি সাহিত্যিকরা এ দিনটিকে উপলহ্ম করে কবিতা লিখেন। বিভিন্ন সংবাদ পত্র বিশেষ ক্রোড়পত্র ছাপিয়ে থাকে এই দিনটিকে উপলহ্ম করে। রবি ঠাকুর তার কবিতায় এভাবে লিখেছেনঃ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন